স্টিভ ওয়াহ

`সেরা সপ্তাহ`-এর স্মৃতি নিয়েই ওয়ার্নের বিদায়?

টেস্ট একাদশ থেকে বাদ পড়ার অভাবনীয় ঘটনা ঘটেছে কিছুদিন আগের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেই। ভেতরে যে এর ক্ষোভটা পুষে রেখেছিলেন, তা বোঝা গিয়েছিল ১৯৯৯ বিশ্বকাপের ফাইনাল শেষের সংবাদ সম্মেলনে। অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহকে পাশে নিয়ে অবসরের ইঙ্গিতই তো দিয়েছিলেন শেন ওয়ার্ন! লর্ডসে সেই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত উৎপল শুভ্র এ নিয়ে যা লিখেছিলেন...

বিশ্বকাপের ট্র্যাজিক হিরো

ওই বিশ্বকাপটা তাঁর ছিল, ২২ বছর পরও তাঁরই আছে। তবে ল্যান্স ক্লুজনারের কাছে ১৯৯৯ বিশ্বকাপ সম্ভবত আক্ষেপই জাগিয়ে যায়। ২৮১ রান আর ১৭ উইকেট পেয়েও দলকে যে তুলতে পারেননি ফাইনালে। নিজেরই এক পাগলাটে দৌড়ের কারণে....

চলুন ঘুরে আসি ১৯৯৯ বিশ্বকাপে সেই `স্টিভ ওয়াহর ম্যাচ`

বিরুদ্ধ স্রোতে দাঁড়িয়ে কীভাবে জীবনের সেরা ইনিংসটি খেলতে হয়, তার দৃষ্টান্ত হয়ে আছে ১৯৯৯ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে স্টিভ ওয়াহর হার না মানা ১২০। ২২ বছর আগে আজকের এই দিনে হওয়া সেই স্টিভময় ম্যাচের গল্প বলতে সবাইকে হেডিংলিতে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন উৎপল শুভ্র।

এ জন্যই তিনি স্টিভ ওয়াহ!

স্টিভ ওয়াহর গ্রেটনেস কোথায়? ১৬৮ টেস্ট, ১১ হাজার ছুঁইছুঁই রান, ৩২টি সেঞ্চুরি—এ সব তো আছেই। তবে এসবকে ছাপিয়েও লড়াই, দৃঢ়প্রতিজ্ঞা, নিজের ওপর আস্থা—ক্রিকেট ইতিহাসে এ ব্যাপারগুলোর প্রতিশব্দ হয়ে রইবেন বলেই অমরত্ব পাবে স্টিভ ওয়াহর নামটি। পাবে মানে কি, পেয়েই গেছে।

স্টিভ ওয়াহ, আপনার না বাংলাদেশে আসার কথা ছিল!

এমনই তো বলেছিলেন স্টিভ ওয়াহ। রিয়েল এস্টেটের যে ব্যবসায় জড়িয়েছেন, সেটির কাজেই বছরের শেষ দিকে বাংলাদেশে আসবেন। পরে নিশ্চয়ই পরিকল্পনা বদল হয়েছে, নইলে তো অবশ্যই আসতেন। এলে আমাকে আগেই জানানোরও কথা ছিল। এটা বেঙ্গালুরুর কথা। এর আগে কলকাতা বিমানবন্দরে স্টিভ ওয়াহর সঙ্গে হঠাৎ দেখা এবং পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে এই লেখা।

‘অবসরের পর ওয়ার্নের মুখে খই ফুটছে’

অস্ট্রেলিয়ার তো বটেই, সর্বকালের সেরা অধিনায়কের আলোচনাতেও তাঁর নামটা আসে। ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাববিস্তারী খেলোয়াড়দের একজন হিসাবেও। এই সাক্ষাৎকার ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময়, ভারতের বেঙ্গালুরুতে। যা পাওয়ায় ভাগ্য বড় সহায় হয়েছিল। নইলে কলকাতা বিমানবন্দরে ঘটনাচক্রে দেখা হয়ে যাবে কেন? বেঙ্গালুরুতেও বা মিলে যাবে কেন দুজনের হোটেল!