
৩১ মার্চ
২০০৪
নারীদের ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে ইঙ্গি ডি ব্রুইনের চার বছর পুরোনো বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান সাঁতারু লিসবেথ লেন্টন। সিডনিতে অলিম্পিক বাছাইয়ে ৫৩.৬৬ সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন তিনি, যে রেকর্ড এখন তাঁরই স্বদেশী কেট ক্যাম্পবেলের দখলে (৫০.২৫ সেকেন্ড)।
২০০২
আগাসির ৭০০তম জয়
ফ্লোরিডায় রজার ফেডেরারকে ৬-৩, ৬-৩, ৩-৬ এবং ৬-৪ সেটে হারিয়ে ক্যারিয়ারের ৭০০তম জয় পেয়েছিলেন আন্দ্রে আগাসি।
২০০১
শুমাখার ভাইদের গ্রাঁ প্রিঁ
মাইকেল আর রালফ, দুই শুমাখার সাও পাওলোতে ব্রাজিলিয়ান গ্রাঁ প্রি শেষ করেছিলেন প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দুই সহোদর কোনো ফর্মুলা ওয়ান প্রতিযোগিতার বিজয় মঞ্চে।
১৯৯৭
বোলিংয়ের কল্যাণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরও একবার বেঁচে যাওয়া। বারবাডোজে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ভারতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল মাত্র ১২০ রান, কিন্তু কার্টলি অ্যামব্রোস, ইয়ান বিশপ আর ফ্র্যাঙ্কলিন রোজের বোলিং তোপে ভারত গুটিয়ে গিয়েছিল ৮১ রানেই। ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসে ভিভিএস লক্ষ্মণ ছাড়া দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পেরেছিলেন একজনই, 'মি. এক্সট্রা'।
১৯৯৫
ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো টেনিস র্যাঙ্কিংয়ের এক ও দুই নম্বর খেলোয়াড় খেলেছিলেন ডেভিস কাপের একই দলে। পিট সাম্প্রাস আর আন্দ্রে আগাসি মিলে কোয়ার্টার ফাইনালে ইতালির বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রকে জয় এনে দিয়েছিলেন এই দিনে। ডেভিস কাপের শিরোপা কারা জিতেছিল, তা না বললেও চলছে।
১৯৮৬
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের অভিষেক।
শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় এশিয়া কাপে মোরাতুয়ায় বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচে প্রতিপক্ষ ছিল পাকিস্তান। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ওয়াসিম আকরামের তোপের মুখে বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ৯৪ রানেই। ম্যাচ জিততে তিন উইকেটের বেশি খোয়াতে হয়নি পাকিস্তানকে।
১৯৮৩
প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রোটিয়া ক্রিকেটার হাশিম আমলার জন্ম। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে প্রথম ট্রিপল সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব তাঁর (ইংল্যান্ডের বিপক্ষে)। ওয়ানডে ক্রিকেটে সবচেয়ে কম ইনিংস খেলে ২০০০, ৩০০০, ৪০০০, ৫০০০, ৬০০০ এবং ৭০০০ রানে পৌঁছানোর রেকর্ডও।
১৯৮০
ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ৬৬ বছর বয়সে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন আমেরিকান অ্যাথলেট জেসি ওয়েন্স। ১৯৩৬ বার্লিন অলিম্পিকে প্রথম অ্যাথলেট হিসাবে ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে ৪টি সোনাজয়ী ওয়েন্সের শেষ জীবন কেটেছে নিদারুণ দারিদ্র্যে।
১৯৭৩
বিলি জিন কিংয়ের কাছে হেরে থেমেছিল টানা ৫৭ ম্যাচ ধরে চলা মার্গারেট কোর্টের জয়ের ধারা। ইন্ডিয়ানাপোলিসে এক ডব্লিউটিএ ট্যুরের সেমিফাইনালে ৬-৭, ৭-৬, ৬-৩ গেমে জিতেছিলেন কিং।
১৯৭৩
সান দিয়েগোতে কেন নর্টনের বিপক্ষে ফাইটে চোয়াল ভেঙে গিয়েছিল মোহাম্মদ আলীর। ১২ রাউন্ডের লড়াই শেষে জাজদের বিভক্ত রায়ে জয় পেয়েছিলেন নর্টন। তখন পর্যন্ত ৪৩ ফাইটে আলীর দ্বিতীয় হার।
১৮৭৭
ইতিহাসের দ্বিতীয় টেস্টেই ‘দ্য ডেমন’-এর আবির্ভাব। ডাকনামটাই বুঝিয়ে দিচ্ছে, ব্যাটসম্যানদের কাছে কেমন আতঙ্কের নাম ছিলেন ফ্রেড স্পফোর্থ। ১৮ টেস্টে ১৮.৪১ গড়ে ৯৪ উইকেট। অ্যাশেজের জন্মেও জড়িয়ে আছে এই অস্ট্রেলিয়ান ফাস্ট বোলারের নাম। তাঁর বোলিংয়ে ইংল্যান্ড হেরে যাওয়ার পরই স্পোর্টিং টাইমস পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল বিখ্যাত সেই অবিচুয়ারি।